নরম থেকে মধ্যম টুথব্রাশ ব্যবহার করাই উত্তম। কারণ খুব বেশি সকত টুথব্রাশ মাড়ি থেকে রক্ত বের করে।
টুথপেষ্ট ব্যবহারের সময় কখনই কৃপনতা করে বাজারের কমদামী পেস্ট কিনবেন না,মনে রাখবেন দাঁত আপনার জীবনের অনেক বড় একটা সম্পদ। কমদামী টুথপেষ্ট গুলোতে প্রয়োজনীয় উপাদান খুবই কম থাকে এতে করে আপনার দাত সাময়িক ভালো দেখালেও এটা আদতে আপনার দাঁতের ক্ষতি হছে।
কমপক্ষে তিনবার দাঁত ব্রাশ করুন,সকালে ঘুম থেকে উঠে, দুপুরে খাবারের পর এবং রাতে ঘুমাতে যাবার আগে.প্রতিবার খাবার পর খাদ্যকনিকা আপনার দাঁতের ফাকে ফাকে জমে থাকে যা থেকে তৈরী হয় মুখের দুর্গন্ধ।
দাঁত ব্রাশ করা সময় প্রথমে টুথব্রাশ দিয়ে দাতের বাম থেকে ডানে এরপর উপরে ও নিচে পরিস্কার করতে হবে. উপরে নিচে পরিস্কার করলে দাঁতের ফাকে জমে থাকে খাদ্যকনিকা বের হয়ে যায়. সামনের দাঁতের সাথে সাথে অবশ্যই পিছনের পাটির দাঁত টুথব্রাশ বাকা করে উপর নিচে ঘসতে হবে. দাঁতের সাথে সাথে অবশ্যই জিহবা পরিরকার করতে হবে।
দাঁতকে সাদা ও ঝকঝকে রাক্তে চাইলে সামান্য সরিষার তেলের সাথে একটুখানি লবন মিশিয়ে টুথব্রাশে মিশ্রণটি নিয়ে ভালোভাবে দাঁত ব্রাশ করতে হবে.এরপর টুথপেষ্ট দিয়া আবার দাঁত ব্রাশ করতে হবে. এই মিশ্রণটি মাসে অন্তত ১ বার দাঁত ঝকঝকে হবে তেমনি মাড়ি দিয়ে রক্ত পরও বন্ধ হবে.
খাবার পর শুধু মুখ ধুলেই হবে না ভালোভাবে খুব জোরে জোরে কুলিকুচি করে পানি ফেলতে হবে. জোরে কুলিকুচি করলে দাতের ফাকের খাদ্যকনিকা বের হয়ে যায়।