জ্বালাপোড়া নিজে কোন রোগ নয় অন্য রোগের উপসর্গ মাত্র। বিভিন্ন কারণে হাত-পা, মাথা, চোখ বা সারা দেহে জ্বালাপোড়া অনুভূত হতে পারে বিশেষ করে মহিলাদের মেনোপোজ সময়ে।
Secale Cor: গরমকাতর, রুগ্ন বা শীর্ণকায়, বদমেজাজী, রক্তশূন্য দুর্বল এমন রোগীদের উপরি ত্বক ঠান্ডা কিন্তু ভেতরে জ্বালাপোড়া, সেজন্য গায়ে কাপড় রাখতে পারেনা, ঠাণ্ডা বাতাস ঠান্ডা খাবার পানীয় এবং ঠান্ডা স্থান পছন্দ করে। গরমে জ্বালা বাড়ে। মহিলাদের মেনোপোজ সময়। ২০০ শক্তি অমোঘ।
Sulpher: অপরিস্কার নোংরা গরমকাতর রোগীদের হাত পায়ের তালু গরম থাকে এবং জ্বালা করে, ঠান্ডায় জ্বালা কমে। শীতকালেও হাত-পা কম্বলের বাইরে রাখে। ২০০ শক্তি ফলপ্রদ।
Arsenic Alb: শীতকাতর। শরীরের জ্বালাপোড়া গরমে উপশম কিন্তু মাথার জ্বলা ঠান্ডায় উপশম। ২০০ শক্তি উপকারী।
Medorrhinum: অনেকটা নার্ভাস, ব্যস্ত, ক্রন্দনশীল, স্মৃতিশক্তি দুর্বল এমন ধাতুর রোগীদের হাত-পা ঠান্ডা জলে ডুবিয়ে রাখলে জ্বালার উপশম। ২০০-১এম শক্তি কার্যকরী।
বায়োকেমিকঃ Nat.sulp, Cal.sulp, kali sulp 6x-12x জ্বালা পোড়ায় ফলপ্রদ।